পোগলা ইউনিয়নস্থ রানীগাও উল্লেখিত আসামীরা এলাকার হিংস্র প্রকৃতির দুস্কৃতিকারী, দাংগাবাজ। আসামীরা নিজেদেরকে প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবান ভাবিয়া এলাকার কাউকে পরোয়া না করিয়া সামান্য তুচ্ছ ঘটনা কেন্দ্রিক বিশৃংখলার সুচনা করিয়া অন্যায় অবিচারের সাথে সংগ্রাম করে কলহ সৃষ্টি করিয়া পরস্পর পরস্পরের মধ্যে দগ্ধ লাগাইয়া রাখে। বিশেষ করে আসামীরা প্রতিহিংসাত্মক মনোভাবী। আসামীরা প্রতিহিংসাধ্যক মনোভাবী হওয়ার কারনে গোচরে অগোচরে আমাদের ক্ষয়ক্ষতি করে আসিতেছিল। আসামী পক্ষের সাথে রামপুর নিবাসী আমার চাচাতো ভাই তমাল হোসেন সোহাগদের নদী ইজারা নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত বিরোধ চলে আসিতেছিল। আমি উক্ত বিরোধীয় বিষয়ে ন্যায় সংগত কথা বলায় প্রায় সময় আসামীরা আমাদের লোকজনকে অকথ্য অশ্লিল ভাষায় গালমন্দ সহ আমাদেরকে সুযোগ পাইলেই খুন জখম করিবে বলিয়া পরস্পর বিরোধী হুমকি দিতে থাকে। উক্ত বিরোধের কারনে আসামীরা ইং-২৮/০৩/২০২৪ তারিখ বিকাল অনুমান ০৫.৩০ ঘটিকার সময় আমাকে রানীগাও বাজারে সাক্ষী মোঃ বাচ্চু মিয়ার চা দোকানে পাইয়া এলোপাথারী কিল ঘুষি মারিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলা ফোলা জখম করে। ডাক চিৎকার শুনিয়া বাজারের লোকজন ছুটাছুটি করিয়া আসিতে থাকিলে আসামীরা প্রকাশ্যে, এই ঘটনার মামলা করিলে আমাদের পরিবারের সকলকে যে কোন সময় যে কোন স্থানে সুযোগ পাইলে ধারালো রামদা, কিরিচ, বল্লম ইত্যাদী অস্ত্র দিয়া কুবাইয়া খুন করে গুম করিয়া ফেলিবে, নতুবা যে কোন উপায় অবলম্বনের মাধ্যমে আমাদের বাড়িতে হামলা চালাইয়া আগুন দিয়ে পোড়াইয়া ব্যাপক ক্ষতিসাধন করিবে ভয়ভীতি দেখায়। আসামীদের ভয়ে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগিতেছি এবং বাড়িতে বসবাস না করিয়া আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে বসবাস করিতেছি। বিষয়টি ইউপি সদস্য সহ রাজনৈতিক মহলের অনেক লোকজন অবগত আছে।